Kathbirali/ কাঠবিড়ালী (২০২০) Review
কাঠবিড়ালীঃ নিয়ামুল মুক্তার সিনেমায় হাতমকশ এই সিনেমার অন্যতম প্রশংসার যে জায়গা আমার কাছে, সেইটা হচ্ছে সিনেমার প্রায় শেষের একটি শট- যখন হাসু ইটভাটা থেকে গ্রামে প্রবেশ করে তখন ডাচ এঙ্গেলে ধরা লং শট- ডাচ এঙ্গেল ক্যামেরা বাকা করে শট নিলেই হয়ে যায় না, কখন ও কেন এইটাও জানতে হয়, ফর্মের সাথে কন্টেন্টের যোগাযোগ করিয়ে দেয়া লাগে। কাঠবিড়ালীর প্রায় শেষের দিকে হাসুর গ্রামে এন্ট্রি নেয়ার দৃশ্যটি যথাযথ। ডাচ এঙ্গেল বা ডাচ টিল্ট বা ক্যামেরা হরাইজন্টাল/ভার্টিকালি বাকিয়ে শট নেয়ার সম্পর্কে দুইএক্টা কথা বলি। ডাচ এংগেলের জন্ম ডাচে না, জর্মন দেশে। জার্মান এক্সপ্রেশনিজম মুভমেন্ট থেকে ডাচ কাট, সেইটা নোস্ফেরাতু, ডক্টর ক্যালিগরি,মেট্রোপলিস হয়ে, হিচককের হাত ধরে ইংলিশ সিনেমায় আমদানী, দ্য থার্ডম্যান থেইকা নোয়া(র) সিনেমায় এর ব্যাপক ব্যবহার সম্পর্কে যারা ওয়াকিবহাল, তারা বেশ চমৎকৃত হবেন। নাতসি পার্টির যন্ত্রনায় জর্মন নির্মাতারা দলে দলে এদিক সেদিক চইল্যা গেলে তার আচ হলিউডেও লাগে। পরাগরেণুর মতো এক্সপ্রেশনিজম জর্মন থেইকা চইল্যা আসে হলিউডে। এর প্রমাণ পাইবেন ১৯৪০ বা ১৯৫০ এর দশকে নোয়া ঘরানার সিনেমায়। যেমনঃ দ্য থার্ড ম্য